1.((الْمُسْلِمُ مَنْ سَلِمَ الْمُسْلِمُونَ مِنْ لِسَانِهِ وَيَدِهِ))
“প্রকৃত মুসলিম সে ব্যক্তি যার মুখের ভাষা এবং হাত থেকে অন্য মুসলমানগণ নিরাপদ থাকে।“ (সহীহ বুখারী)
2. اتَّقِ اللَّه حَيْثُمَا كُنْتَ وَأَتْبِعْ السَّيِّئَةَ الْحَسَنَةَ تَمْحُهَا وخَالِقِ النَّاسَ بِخُلُقٍ حَسَنٍ
“আল্লাহকে ভয় কর যেখানেই থাকনা কেন। অন্যায় কাজ হয়ে গেলে পরক্ষণেই ভাল কাজ কর। তবে ভাল কাজ অন্যায়কে মুছে দিবে আর মানুষের সাথে ভাল ব্যবহার কর।“ (তিরমিযী-সহীহ)
3. ((مَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ فَلَا يُؤْذِ جَارَهُ))
“যে আল্লাহ এবং আখেরাতের উপর বিশ্বাস রাখে সে যেন তার প্রতিবেশীকে কষ্ট না দেয়।“ (বুখারী)
4. (( مَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ فَلْيُكْرِمْ ضَيْفَهُ ))
“যে আল্লাহ এবং আখেরাতের উপর বিশ্বাস রাখে সে যেন তার মেহমানকে সম্মান করে।“ (বুখারী)
5. مَنْ كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ فَلْيَقُلْ خَيْرًا أَوْ لِيَصْمُتْ
“যে আল্লাহ এবং আখেরাতের উপর বিশ্বাস রাখে সে যেন ভাল কথা বলে নতুবা চুপ থাকে।“ (বুখারী)
6. مَنْ كَانَ فِي حَاجَةِ أَخِيهِ كَانَ اللَّهُ فِي حَاجَتِهِ
“যে তার কোন ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণ করবে আল্লাহ তার প্রয়োজন পূরণ করবেন।“ (বুখারী)
7. ((مَنْ سَتَرَ مُسْلِمًا سَتَرَهُ اللَّهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ))
“যে ব্যক্তি কোন মুসলমানের দোষ-ত্রুটি গোপন করবে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তার দোষ-ত্রুটি ঢেকে রাখবেন।“ (বুখারী)
8. ((عَلَيْكُمْ بِالصِّدْقِ فَإِنَّ الصِّدْقَ يَهْدِي إِلَى الْبِرِّ وَالْبِرَّ يَهْدِي إِلَى الْجَنَّةِ))
“সব সময় সত্যকে আঁকড়ে ধরে থাক। কারণ সত্য কথা ভাল কাজের পথ দেখায়। আর ভাল কাজ জান্নাতের পথ দেখায়।“ (মুসলিম).
9) إِيَّاكُمْ وَالْكَذِبَ فَإِنَّ الْكَذِبَ يَهْدِي إِلَى الْفُجُورِ وَالْفُجُورَ يَهْدِي إِلَى النَّارِ
“মিথ্যা থেকে দূরে থাক। কারণ মিথ্যা অন্যায় কাজের পথ দেখায় আর অন্যায় কাজ জাহান্নামের পথ দেখায়।“ (মুসলিম)
10) الدَّالُّ عَلَى الْخَيْرِ كَفَاعِلِهِ
“যে ব্যক্তি ভাল কাজের রাস্তা দেখায় সে ঐ ব্যক্তির মতই সাওয়াব পায় যে উক্ত ভাল কাজ সম্পাদন করে।” (তিরমিযী-সহীহ)
11) اتَّقِ دَعْوَةَ الْمَظْلُومِ فَإِنَّهَا لَيْسَ بَيْنَهَا وَبَيْنَ اللَّهِ حِجَابٌ
“মজলুমের বদ দুয়াকে ভয় কর। কারণ, তার বদ দুয়া আর আল্লাহর মাঝে কোন পর্দা নেই।“ (বুখারী)
12) لَيْسَ الشَّدِيدُ بِالصُّرَعَةِ إِنَّمَا الشَّدِيدُ الَّذِي يَمْلِكُ نَفْسَهُ عِنْدَ الْغَضَبِ
“কুস্তি লড়াইয়ের মাধ্যমে প্রকৃত বীরত্বের পরিচয় পাওয়া যায় না। বরং প্রকৃত বীর তো সেই ব্যক্তি যে রাগের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।“ (বুখারী)
13) لَا يَحِلُّ لِمُسْلِمٍ أَنْ يَهْجُرَ أَخَاهُ فَوْقَ ثَلَاثِ لَيَالٍ
“এক মুসলমানের জন্য অপর মুসলমান ভাইয়ের সাথে তিন দিনের বেশি সম্পর্ক ছিন্ন করে রাখা বৈধ নয়।“ (বুখারী)
14) مَا نَقَصَتْ صَدَقَةٌ مِنْ مَالٍ
“দান করলে সম্পদ কমে না।“ (মুসলিম)
15) ((مَا زَادَ اللَّهُ عَبْدًا بِعَفْوٍ إِلَّا عِزًّا))
“ক্ষমা করলে আল্লাহ বান্দার সম্মান বাড়িয়ে দেন।“ (মুসলিম)
16) ((مَا تَوَاضَعَ أَحَدٌ لِلَّهِ إِلَّا رَفَعَهُ اللَّهُ))
“আল্লাহর উদ্দেশ্যে কেউ বিনয়ী হলে আল্লাহ তার মর্যাদা বাড়িয়ে দেন।“ (মুসলিম)
17) ((لَيْسَ مِنَّا مَنْ لَمْ يَرْحَمْ صَغِيرَنَا وَيُوَقِّرْ كَبِيرَنَا))
“যে ছোটদেরকে দয়া এবং বড়দেরকে শ্রদ্ধা করেনা সে আমাদের দলভুক্ত নয়।“ (তিরমিযী)
18) ((الْغِنَى غِنَى النَّفْسِ))
“অন্তরের সচ্ছলতাই প্রকৃত সচ্ছলতা।“(বুখারী) (অর্থাৎ যে ব্যক্তি মনের দিক দিয়ে ধনী সেই আসল ধনী, শুধু অর্থ-সম্পদ বেশি থাকলেই ধনী হওয়া যায় না।)
19) “হে লোক সকল! তোমরা সালামের প্রসার ঘটাও, মানুষকে খাবার খাওয়াও আর মানুষ যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন সালাত আদায় কর তবে শান্তিতে জান্নাতে প্রবেশ করবে।“ (তিরমিযী)
20) لَا تَأْكُلُوا بِالشِّمَالِ فَإِنَّ الشَّيْطَانَ يَأْكُلُ بِالشِّمَالِ
“বাম হাতে খেও না। কারণ শয়তান বাম হাতে খায়।“ (মুসলিম)
21) لَا تَسُبُّوا الْأَمْوَاتَ
“তোমরা মৃতদেরকে গালি দিও না।“ (বুখারী)
22) لَا يُؤْمِنُ أَحَدُكُمْ حَتَّى يُحِبَّ لِأَخِيهِ مَا يُحِبُّ لِنَفْسِهِ
“তোমাদের কেউ প্রকৃত ঈমানদার হতে পারবে না যতক্ষণ না সে নিজের জন্য যা পছন্দ করে অন্য ভাইয়ের জন্যও তাই পছন্দ করবে।” (বুখারী)
23) إِنَّ مِنْ خِيَارِكُمْ أَحْسَنَكُمْ أَخْلَاقًا
“নিশ্চয় তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তিই উত্তম যার চরিত্র সবচেয়ে মাধুর্যপূর্ণ।“ (বুখারী)
24) .مَنْ رَأَى مِنْكُمْ مُنْكَرًا فَلْيُغَيِّرْهُ بِيَدِهِ فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِلِسَانِهِ فَإِنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَبِقَلْبِهِ وَذَلِكَ أَضْعَفُ الْإِيمَانِ
“তোমাদের কেউ অন্যায় দেখলে তার কর্তব্য হল, (সাধ্য থাকলে) হাতের মাধ্যমে তা প্রতিহত করা, না পারলে মুখের ভাষা দ্বারা, তাও না পারলে অন্তর দ্বারা। আর এটাই হল দুর্বলতম ঈমানের পরিচয়।“ (মুসলিম)
25) خَيْرُكُمْ مَنْ تَعَلَّمَ الْقُرْآنَ وَعَلَّمَهُ
“তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তি শ্রেষ্ঠ যে নিজে কুরআন শিক্ষা করে এবং অন্যকে শিক্ষা দেয়।“ (বুখারী)
26) ارْحَمُوا مَنْ فِي الْأَرْضِ يَرْحَمْكُمْ مَنْ فِي السَّمَاءِ
“তোমরা পৃথিবী অধিবাসীদের প্রতি দয়া কর যিনি আসমানে আছেন তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন।“ (তিরমিযী)
27) لَا يَدْخُلُ الْجَنَّةَ نَمَّامٌ
“চুগলখোর জান্নাতে প্রবেশ করবে না।“ (মুসলিম)
28) لْحَيَاءُ مِنْ الْإِيمَانِ
“লজ্জা ঈমানের অংশ।” (বুখারী)
All Education Results of Bangladesh (Education Circular, Notice, Result, & information). Keep Connect With ALL RESULT24
Thursday, June 9, 2016
উপকারী কিছু হাদীস
“ডেল কার্নেগীর স্মরণীয় ও অনুপ্রেরণা মূলক 30 টি উক্তি
“ডেল কার্নেগীর স্মরণীয় ও অনুপ্রেরণা মূলক 30 টি উক্তিঃ
আমাদের চারপাশে আমরা অনেক উক্তি মানুষের মুখে মুখে প্রায়ই শুনি । আর তা যদি হয় কোন বিখ্যাত ব্যক্তির তাহলে তো কথাই নেই। বিখ্যাত ব্যক্তিদের উক্তি জানতে কার না ভালো লাগে। বিখ্যাত ব্যক্তিরা এসব উক্তি তাদের নিজেদের ভাষায় দিলেও কালক্রমে তা আমাদের ভাষায় অনুদিত হয়ে এসেছে।
🎯নোটঃ -প্রয়োজনীয় মূর্হুতে 👓খুঁজে পেতে 👉পোষ্টটি শেয়ার করে এর লিংক সেইভ রাখুন.. না হলে পরে আবার খুঁজতে হবে ...
“ডেল ব্রাকেনরিডজ কার্নেগি (ইংরেজি: Dale Breckenridge Carnegie); (প্রকৃতপক্ষে কার্নাগি ছিলেন ১৯২২ সাল পর্যন্ত এবং সম্ভবতঃ এর কিছুটা পরে); (জন্ম: নভেম্বর ২৪, ১৮৮৮ – মৃত্যু: নভেম্বর ১, ১৯৫৫) ছিলেন একজন আমেরিকান লেখক, অধ্যাপক, ও একাধারে বিখ্যাত আত্বমোন্নয়নমূলক প্রশিক্ষণমালা যেমন: সেফ-ইম্প্রুভমেন্ট, সেল্সম্যানশিপ, করপরেট ট্রেনিং, পাবলিক স্পিকিং, ও ইন্টার পার্সোনাল স্কিল-এর উদ্ভাবক। তিনি দরিদ্র মিজুরি কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি হাউ টু উইন ফ্রেন্ডস অ্যান্ড ইনফ্লুয়েন্স পিপলস (১৯৩৬ সালে প্রকাশিত) বইয়ের লেখক, যা আজো প্রচণ্ড জনপ্রিয় বেস্ট সেলারের মর্যাদা পায়। তিনি ১৯৪৮ সালে প্রকাশিত হাউ টু স্টপ অওরিং অ্যান্ড স্টার্ট লিভিং , লিঙ্কন দ্য আননোন এবং আরো অনেক বইয়েরও লেখক।
তাঁর বইয়ের বিশেষত্ব এই যে নিজের প্রতিক্রিয়ার ভিন্নতার মধ্য দিয়ে অন্যের ব্যবহারের পরিবর্তন আনা সম্ভব।“ “
নোটঃ বালক বয়সে প্রত্যহ তিনি ভোর চারটায় উঠে গৃহপালিত গরুগুলো থেকে দুধ সংগ্রহ করতেন, তথাপি তিনি এর মধ্য দিয়ে ওয়ারেঞ্চেবার্গ-এর সেন্ট্রাল মিশৌরী স্টেট ইউনিভার্সিটিতে তাঁর পড়াশুনা চালিয়ে যান।
✪ যার কথার চেয়ে কাজের পরিমান বেশী, সাফল্য তার কাছেই এসে ধরা দেয়,কারন যে নদী যত গভীর তার বয়ে যাওয়ার শব্দ ততো কম।
✪ মনে রাখবেন, আপনি কে বা আপনার কি আছে তার উপর আপনার সুখ নির্ভর করেনা, আপনার সুখ নির্ভর করে আপনি কেমন চিন্তা করেন তার উপর।
✪ অনুকরন নয়, অনুসরন নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন।
✪ অস্পষ্টতায় ভরা দুরের কিছুর চেয়ে কাছের স্পষ্ট কিছু দেখাই আমাদের দরকার।
✪ আত্মসম্মান, আত্মজ্ঞান, আত্ম নিয়ন্ত্রন- এই তিনটিই শুধু মানুষকে সর্বশক্তিমান করে তুলতে পারে। সঠিক জীবন যাপন নির্ভর করে এদের উপরে।
✪ আপনি ভাল মানুষ হলেই পুরো জগৎবাসী আপনার সঙ্গে ভাল ব্যবহার করবে এমনটা আশা করা ঠিক
নয়। আপনি নিরামিষভোজী হলে কি কোন ষাঁড় আপনাকে তাড়া করবে না?"
✪ আমরা যখন আমাদের কর্তব্য - কর্মে অবহেলা দেখাই, কোন দায়িত্বকে নিষ্ঠার সঙ্গে গ্রহন করিনা, তখনই অকৃতকার্যতা আসে।
✪ আমি চাইতাম বিখ্যাত ব্যক্তিদের মতো সফল হতে; এর জন্য আমি অনেক পরিশ্রমও করেছি কিন্তু আমি কোনভাবেই সফল হইনি,অবশেষে আমি সিদ্ধান্ত নিলাম- অন্যের মতো নয়- বরং আমি হবো আমার মতো।
✪ একটি সুন্দর মুখের কুৎসিত কথার চেয়ে, একটি কুৎসিত মুখের মধুর কথা অধিকতর শ্রেয়।
✪ কি কাজ করতে চলেছেন সে সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকার অর্থ,আপনি অন্ধকারের যাত্রী কোন অন্ধের মত।
✪ জগতে যা সবচেয়ে খারাপ হতে পারে তা মেনে নাও। তুমি যদি সবচেয়ে বড় হতাশাগ্রস্ত হও তাহলে মেনে নাও মৃত্যু তোমার জন্য সবচেয়ে খারাপ হতে পারে। এখন তুমি তোমার কাজে মনযোগী হও। মনে রেখ শরীরের জন্য জীবন নয় বরং জীবনের জন্য শরীর। তুমি তো কবেই মারা গেছ। তাহলে এখন থেকে যা করবে তা তোমার জন্য বোনাস। তুমি হয়তোবা 'চালস ডিকেন্স' বা শেক্সপিয়ার হতে পারবে না।কিন্তু তুমি তোমার সময়কালের সেরা একজন হতে পার।তুমি ও রচনা করতে পার তোমার সময়কাল নিয়ে আধশতাব্দী।
✪ জীবনে পাওয়ার হিসাব করুন, না পাওয়ার দুঃখ থাকবেনা।
✪ দক্ষতা অর্জনের পথ হল- ১) অপরের অভিজ্ঞতা মনে রাখুন ২) নিজের উদ্দেশ্য সামনে রাখুন ৩) সাফল্যের জন্য মন কে তৈরি করুন ৪) যতটা সম্ভব অভ্যেস করুন।
✪ দাম্পত্য জীবনে সুখি হতে চাও?তাহলে-পরস্পরকে অবিশ্বাস করবেনা আর ঘ্যানর ঘ্যানর করবে না।
✪ দুশ্চিন্তা দূর করার এক নম্বর উপায় হল- ব্যস্ত থাকুন।
✪ নিজের কাজকে ভালোবাসুন। আমাদের কাজের পিছনে যখন অনুভুতি কাজ করে আমরা তখনই সবচেয়ে সেরা হয়ে উঠি।
✪ পৃথিবীতে ভালবাসার একটি মাত্র ঊপায় আছে, সেটা হল প্রতিদান পাওয়ার আশা না করে শুধু ভালবেসে যাওয়া।
✪ ভদ্র আচরন করতে শিক্ষা লাগে, অভদ্র আচরন করতে অজ্ঞতাই যথেষ্ট।
✪ মনে রাখবেন অন্যায় সমালোচনা অনেক ক্ষেত্রেই আড়াল করা প্রশংসাই: মনে রাখবেন মরা কুকুরকে কেউ লাথি মারেনা।
✪ মনে রাখবেন আজকের দিনটি গতকাল আপনার কাছে আগামীকাল ছিল। যেটার কথা ভেবে গতকাল আপনি চিন্তিত ছিলেন আজ নয়।
✪ মনে রাখা প্রয়োজন যে, একজন হতাশা গ্রস্থ মানুষের চেয়ে একজন সুখী মানুষ হাজার গুন বেশী কর্মক্ষম।
✪ মানুষ যখন রাগান্বিত অবস্থায়,তখন তাকে কোনভাবে বিরক্ত করা উচিত নয় । কেননা তা থেকে চরম ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হতে পারে।
✪ মানুষের গুণ নিয়ে প্রতিযোগিতা করুন দোষ নিয়ে নয়।
✪ যা আপনাকে পীড়া দেয়, এমন বিষয় নিয়ে এক মিনিটের বেশি ভাববেন না।
✪ যিনি নিজের মন নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছেন তিনিই সফলতা লাভ করেছেন।
✪ যে অবস্হায়ই পড়ুন না কেন- অবস্থার ভালো মন্দ না দেখে বিচার করা উচিত নয়।
✪ যে স্ত্রীরা স্বামীকে সুখী করতে পারেন, তারা নিজেরাও তারি সঙ্গে সুখী হন। তারা অতি সহজেই বলতে পারেন যে স্বামীর সহযোগিতায় আমাদের জীবন কানায় কানায় পূর্ণ।
✪ শুধু আজকের জন্য আমি সুখী হব।- আব্রাহাম লিঙ্কন এতে বোঝা যায় আব্রাহাম লিঙ্কন যা বলেছেন তাই ই ঠিক যে, অধিকাংশ মানুষ ই যতখানি সুখী হতে চায় তাদের মন যা চায় ততটাই তারা হয়। সুখ বাইরের বস্তু নয়- এটা হল অন্তরের।
✪ সব সময়-ই অপর ব্যাক্তিকে নিজের শ্রেষ্ঠত্ব উপলব্ধি করার সুযোগ দিন
✪ সাফল্য হল আপনি যা চান তা হাসিল করা। আনন্দ হল আপনি যা চান তা পাওয়া।
✪ অনুকরণ নয়, অনুসরণ নয়, নিজেকে খুঁজুন, নিজেকে জানুন, নিজের পথে চলুন।
✪ নিজের ইচ্ছাকে রোজ কাজে লাগান। যতবার পারেন চেষ্টা করুন। কঠিন কোন কাজের চেষ্টা করুন। যে কাজ করতে আপনার আদৌ কোন ইচ্ছে নেই। 'সুখকে' একবার ফিরিয়ে দিন। সুখকে অন্তত একবারের মত ত্যাগ করুন। এটাই হলো ইচ্ছা সমন্বিত কাজের পথ, নিয়মিত কাজের পথ, সৎ উদ্দেশ্যে প্রনোদিত কাজের পথ।
✪ মন্দ সহচর্যের চেয়ে নিঃসঙ্গতা অনেক ভালো।
✪ সবসময় হাসতে হবে। হাসির মাধ্যমে আমরা জীবনের অনেক সমস্যাকেই দূর আকাশে পাঠাতে পারি।